এক নজরে ৪৬তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তি- 46 BCS Circular A to Z

  1. ৪৬তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তি- 46 BCS Circular pdf download link below:
Here you get all about 46th BCS Circular
46th BCS Circular

Download the 46 BCS circular 2023 here>>>

 

বহুল প্রত্যাশিত ৪৬তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ তারিখে। মোট ৩১২০টি ক্যাডার পদের জন্য লড়বে এবারের বিসিএস প্রত্যাশীগণ। ৪৬তম বিসিএস সার্কুলার অনুসারে, ১৫ ধরনের ক্যাডারে মোট ৩১২০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। এখানে-

সাধারণ ক্যাডার- ৪৮৯ টি

প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল ক্যাডার- ২০৭৪ টি

সাধারন শিক্ষা ক্যাডার- ৫২০ টি (৪২৯+৯১) এবং

কারিগরি শিক্ষা ক্যাডার- ৫৭টি

মোট ক্যাডার- ৩১২০ টি

বিগত ১০টি বিসিএস এর মধ্যে এবার ৪৬তম বিসিএসেই সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

 

এক নজরে ৪৬তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তি:

  • ক্যাডার পদ: ৩১২০ টি
  • ক্যাডার ধরন: ১৫টি
  • আবেদন শুরু: ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ, সকাল ১০.০০ মিনিট
  • আবেদন শেষ: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ, সন্ধ্যা ৬.০০ মিনিট
  • আবেদন ফি: ৭০০/- (সাতশত টাকা); ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/প্রতিবন্ধী/তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীর জন্য ১০০/- (একশত টাকা)
  • আবেদনের ওয়েবসাইট: http://bpsc.teletalk.com.bd অথবা bpsc.gov.bd
  • প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সম্ভাব্য সময়: ২০২৪ সালের মার্চ মাসের ২য় সপ্তাহ।

 

৪৬তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত:

  • কোথায় আবেদন করবেন: প্রার্থীকে Teletalk BD Ltd. এর Web Address: http://bpsc.teletalk.com.bd অথবা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন তথা পিএসসির Web Address: www.bpsc.gov.bd এর মাধ্যমে কমিশন কর্তৃক নির্দিষ্ট ফরম (BPSC Form-1) পূরণের মাধ্যমে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। উক্ত ওয়েবসাইটে ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৩ এর বিজ্ঞপ্তি, আবেদন ফরম পূরণের বিস্তারিত নির্দেশনা এবং আবেদন ফরম (BPSC Form-1) দেওয়া আছে। আবেদন করার পূর্বে 46th BCS Circular এর পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে বিস্তারিত নির্দেশনা ভালোভাবে জেনে নেওয়া সচেতন পরীক্ষার্থীর বৈশিষ্ট্য।

 

আবেদন জমা দানের শেষ সময়ের পরবর্তী ৭২ ঘন্টার মধ্যে User ID প্রাপ্তরা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।

উল্লেখ্য, বিগত বিসিএস গুলোর তুলনায় এবার আবেদনের সময়সীমা খুবই কম। পূর্ব অভিজ্ঞতা বলে, আবেদন সময়সীমার শেষের সাত দিন বিপিএসসির সার্ভার ডাউন হয়ে যায় কিংবা সার্ভারে নানা জটিলতা দেখা যায়। কারণ আবেদনকারীরা শেষ সময়টিতে এসে হুমড়ি খেয়ে পড়ে, যার ফলে সার্ভারের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়। তাই এসকল অনাকাঙ্ক্ষিত ঝামেলা এড়াতে শেষ সময়ের জন্য বসে না থেকে আগে ভাগেই আবেদন করে ফেলা উত্তম।

 

  • আবেদন ফরম পূরণ করতে যে সকল তথ্যাদি প্রয়োজন:

৪৬তম বিসিএস সার্কুলার অনুযায়ী BCS Aplication Form এ ৩টি অংশ রয়েছে।

১ম অংশে: Personal Information

২য় অংশে: Educational Qualification এবং

৩য় অংশে: Cadre Option।

১ম অংশে  অর্থাৎ Personal Information অংশে নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা, লিঙ্গ, ধর্ম ইত্যাদি উল্লেখ করতে হয়। ২য় অংশে শিক্ষাগত যোগ্যতা তথা এসএসসি, এসচএসসি ও স্নাতক পর্যায়ের ফলাফল উল্লেখ করতে হয়। ৩য় অংশে থাকে ক্যাডার চয়েজ। ক্যাডার পছন্দের ভিত্তিতে 46 BCS Circular এর Application Form এ ৩টি ক্যাটাগরি উল্লেখ রয়েছে-

  1. General Cadre
  2. Technical/Professional Cadre
  3. Both Cadre

প্রার্থী যে ক্যাটাগরিতে আবেদন করতে চায় Application Form এর সে অংশে ক্লিক করলে ঐ ক্যাটাগরির আবেদনপত্রটি দৃশ্যমান হবে। তারপর পছন্দের ক্রমানুসারে ক্যাডার সিলেক্ট করতে হবে। আবেদনের করার প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রার্থীকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

  • আবেদন করার ন্যূনতম যোগ্যতা:

    ৪৬তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করার জন্য প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। বিজ্ঞাপিত ক্যাডার পদসমূহের জন্য পিএসসি কর্তৃক যে শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা বলা হয়েছে তা প্রার্থীকে অবশ্যই অর্জন করতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী সকল ক্যাডারের জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। যদি আবেদন করার শেষ সময়ের আগে প্রার্থীর স্নাতক ফলাফল প্রকাশ না হয় তবুও বিজ্ঞপ্তির বিশেষ নির্দেশনা অংশের ১.৩ অংশ অনুযায়ী প্রার্থী ৪৬তম বিসিএসে আবেদন করতে পারবেন।

 

আবেদনের জন্য মুক্তিযোদ্ধার পুত্র/কন্যা, প্রতিবন্ধী, স্বাস্থ্য ক্যাডার ব্যাতীত অন্যান্য সকল প্রার্থীর বয়স হতে হবে ২১-৩০ বছর (জন্ম তারিখ: ০২.১১.২০০২ থেকে ০২.১১.১৯৯৩ এর মধ্যে)। মুক্তিযোদ্ধার পুত্র/কন্যা, প্রতিবন্ধী, স্বাস্থ্য ক্যাডারের সকলের জন্য এবং শিক্ষা ক্যাডারের নৃ-গোষ্ঠী প্রার্থীদের জন্য বয়সসীমা ২১-৩২ বছর (জন্ম তারিখ: ০২.১১.২০০২ থেকে ০২.১১.১৯৯১ এর মধ্যে)।

 

প্রজাতন্ত্রের কর্মে অথবা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অধীনে চাকরিরত যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে ৪৬তম বিসিএসে আবেদন করতে পারবে।

 

  • আবেদনপত্রে ছবি ও স্বাক্ষর আপলোড প্রসঙ্গে: ৪৬ তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তি-২০২৩ অনুসারে Application Form এর ৩টি অংশ পূরন সফলভাবে সম্পন্ন করার পর Application Preview দেখা যাবে। প্রার্থীর ছবি আপলোদের জন্য Preview এর নির্ধারিত স্থানে 300×300 Pixel এর সদ্য তোলা রঙিন ফরমাল ছবি আপলোড করতে হবে। ফাইল সাইজ 100KB এর বেশি হওয়া যাবে না।

প্রার্থীর স্বাক্ষর আপলোডের ক্ষেত্রেও Application Preview-তে নির্ধারিত স্থানে 300×80 Pixel এর স্বাক্ষরের ছবি আপলোড করতে হবে। স্বাক্ষর স্পষ্ট বুঝা যেতে হবে। ফাইল সাইজ 60KB এর বেশি গ্রহণযোগ্য নয়।

 

  • আবেদন ফি জমাদান প্রসঙ্গে: Application Form যথাযথভাবে পূরন করার পর প্রার্থীর ছবি ও স্বাক্ষরসহ Application Preview দেখা যাবে। আবেদনপত্রটি অনলাইনে জমাদান সম্পন্ন হলে প্রার্থীর User ID সহ Applicant’s Copy পাওয়া যাবে। উক্ত User ID দিয়ে Teletalk নম্বর দিয়ে sms এর মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। সাধারণ পরীক্ষার্থীর জন্য আবেদন ফি ৭০০/- (সাতশত টাকা)। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীর জন্য আবেদন ফি ১০০/- (একশত টাকা)।

 

  • আবেদন কপি ও প্রবেশপত্র ডাউনলোড ও সংরক্ষণ প্রসঙ্গে:

    46 BCS Circular অনুযায়ী সফলভাবে আবেদন ও ফি প্রদান করার পর টেলিটক নম্বর হতে প্রাপ্ত User ID ও Password এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় হতে প্রার্থীরা প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। আবেদনপত্র ও প্রবেশপত্র রঙিন প্রিন্ট করে অবশ্যই যত্ন সহকারে সংরক্ষন করতে হবে।

 

  • সতর্কতা: বিসিএস আবেদন ফরম পূরণে কোন ভুল হলে টাকা জমা না দিলে পুরাতন আবেদন ৭২ ঘণ্টা পর বাতিল হয়ে যাবে। তারপর নতুন করে আরেকটা আবেদন করতে হবে এবং নতুন ইউজার আইডি দিয়ে টাকা পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু আবেদন করার পর টাকা পরিশোধ হয়ে গেলে পিএসসিতে আবেদন করে বর্তমান আবেদন ফরম বাতিল করে পুনরায় আবেদন করতে হবে। তবে ভুলটি ছোটখাটো হলে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণের পর সংশোধনের সুযোগ পাওয়া যায়। কোনো ভুল হলে দুশ্চিন্তা না করে পিএসসির হেল্প ডেস্কে যোগাযোগ করতে হবে। তবে সবার উচিত আবেদনের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে অতি সতর্কতার সাথে নির্ভুলভাবে আবেদন ফরম পূরণ করা। বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন সংক্রান্ত যেকোনো সিদ্ধান্তের জন্য বা তথ্যের জন্য পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মূল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি অনুসরন করবেন।
  • আবেদন করা মাত্রই শুরু করে দিন প্রিলি পরীক্ষার পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি:

    বিসিএস আবদেন প্রক্রিয়া যথাযথভাবে সম্পন্ন করার পর নিজেকে একজন বিসিএস প্রার্থী হিসেবে মূল্যায়ন করতে হবে। বিসিএস বিজ্ঞপ্তির পর কোনো জাতীয় সমস্যা না থাকলে ৩/৪ মাসের মধ্যেই প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তাই বুদ্ধিমান প্রার্থীগণ আবেদনের সাথে সাথে প্রস্তুতি গ্রহণের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে যান। আপনি যদি প্রথমবারের মতো বিসিএস আবেদন করে থাকেন তাহলে প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য প্রথমেই উচিত প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সিলেবাসটুকু ভালোভাবে আয়ত্ত্ব করা এবং পরীক্ষা পদ্ধতি ও নম্বর বন্টন সম্পর্কে সম্পূর্ন ধারণা রাখা

 

  • বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি:

    বিসিএস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা-২০১৪-এর বিধান অনুসারে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে উপযুক্ত প্রার্থী মনোনয়নের উদ্দেশ্যে সরকারী কর্ম কমিশন ৩টি ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণ করে থাকে। ধাপগুলো হলো-

প্রথম ধাপ: ২০০ নম্বরের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা (এমসিকিউ)

দ্বিতীয় ধাপ: প্রিলিমিনারি টেস্টে কৃতকার্য প্রার্থীদের জন্য ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা

তৃতীয় ধাপ: লিখিত পরীক্ষায় কৃতকার্য প্রার্থীদের জন্য ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা

  • পরীক্ষার নম্বর বন্টন:

    বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় এমসিকিউ পদ্ধতিতে ২ ঘণ্টায় মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.৫ মার্ক কাটা হয়। নিম্নে প্রিলি পরীক্ষার নম্বর বন্টণ উল্লেখ করা হলো-

ক্রমিক নম্বর আবশ্যিক বিষয় নম্বর বণ্টন
১. বাংলা ২০০
২. ইংরেজি ২০০
৩. বাংলাদেশ বিষয়াবলি ২০০
৪. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ১০০
৫. গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা ১০০
৬. সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ১০০
মোট ৯০০

 

প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণের পর প্রার্থীকে লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। লিখিত পরীক্ষায় মোট ৯০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। এই পরীক্ষায় ৫০% নম্বর পেয়ে পাশ করতে হয়। প্রিলিতে সবার জন্য একই নম্বর বন্টন থাকলেও লিখিত পরীক্ষায় সাধারণ ক্যাডার ও কারিগরি/পেশাগত ক্যাডারের জন্য আলাদা নম্বর বন্টন রয়েছে। নিম্নে নম্বর বন্টন উল্লেখ করা হলো:

সাধারণ ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য লিখিত পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক নম্বর বণ্টন-

ক্রমিক নম্বর আবশ্যিক বিষয় নম্বর বণ্টন
১. বাংলা ২০০
২. ইংরেজি ২০০
৩. বাংলাদেশ বিষয়াবলি ২০০
৪. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ১০০
৫. গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা ১০০
৬. সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ১০০
মোট ৯০০

 

 

কারিগরি/পেশাগত ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য লিখিত পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক নম্বর বণ্টন-

ক্রমিক নম্বর আবশ্যিক বিষয় নম্বর বণ্টন
১. বাংলা ১০০
২. ইংরেজি ২০০
৩. বাংলাদেশ বিষয়াবলি ২০০
৪. আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ১০০
৫. গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা ১০০
৬. পদ-সংশ্লিষ্ট বিষয় ২০০
মোট ৯০০

 

The 46 bcs syllabus is to be collected from the website of BPSC.

৪৬তম বিসিএস-২০২৩ এর সকল প্রার্থীদের শুভ কামনা জানাচ্ছি। নিজের মেধা, শ্রম ও যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রতিযোগীসম্পন্ন এই পরীক্ষায় স্বল্প সময়ে সফলভাবে উর্ত্তীণের জন্য আপনাকে বিশেষভাবে সহায়তা করবে ‘দ্য ক্যাডার’ বইটি।

বিসিএস প্রার্থীদের কাছে এক আতঙ্কের নাম ইংরেজি সাহিত্য। তাই ৪৬ বিসিএস পরীক্ষায় নিজেকে ইংরেজি সাহিত্য বিষয়ে এগিয়ে রাখতে সকলের প্রিয় অনন্য ও অসাধারণ ‘জবলিট(JobLit)’ বইটি আজই সংগ্রহ করুন।

*To download the 46 BCS circular 2023, click here>>>.

**’JobLit (জবলিট) বইটি সংগ্রহ করতে এখানে ক্লিক করুন-JobLit>>>

About me

Md. Zahid Hasan is a BCS Cadre officer and the founder-writer of BCSExam.com . He joined Bangladesh Civil Service in 2011 being the 27th in the merit-list under his cadre-post of 29th BCS exam. He started writing on the tricks and tips of BCS exam preparation being requested by his senior students. He is an ardent researcher and experimenter of BCS exam preparation. If you are serious about becoming a BCS cadre officer, then Read More…

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *